
শ্বাসকষ্ট?
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
MBBS ডাক্তার দ্বারা পরিচালিত চিকিৎসা কেন্দ্র। আমাদের ডাক্তাররা আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান ও কাপিং এর সমন্বয়ে চিকিৎসা করে থাকেন।
Happy Patients
Expert Doctors
Experience
-Cupping একধরণের ছোট আকারের সার্জিকাল চিকিৎসা পদ্ধতি। এখানে নেগেটিভ সাকশানের মাধ্যমে শরীর থেকে রোগ তৈরী করে এমন সব জিনিস এবং রোগের কারণে তৈরী হওয়া জিনিসগুলো শুষে বের করে আনা হয়। এই চিকিৎসা ব্যবস্থা বহু প্রাচীন। আগে বাঁশ কিংবা প্রাণীর শিং ব্যবহার করে এই চিকিৎসা করা হত, কিন্তু বর্তমানে সাধারণত গ্লাস কিংবা প্লাস্টিকের কাপ ব্যবহার করে এটা করা হয়।
এর আরবি নাম হিজামা। হিজামা অর্থ হচ্ছে টেনে বা শুষে বের করা। আরেকটা নাম হচ্ছে কোন কিছুকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়া। যেহেতু হিজামার মাধ্যমে শরীরকে চিকিৎসা করে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়া হয়, তাই এর নাম হিজামা।
কমন যে সব রোগের চিকিৎসায় কাপিং করা হয়, সেগুলো তুলে ধরতে। চলুন শুরু করা যাক,
১) রক্ত থেকে টক্সিন/বর্জ পদার্থ বের করতে বিশেষ কার্যকর। (অতিরিক্ত চর্বি থেকে শুরু করে ড্রাগ মেটাবলাইটস কিংবা, ইউরিয়া বা, এমনিয়া- যে কোনটাই পড়ে যেতে পারে এর ক্যাটারে।)
২) ব্রণ
৩) অনিয়মিত মাসিক
৪) চুল পড়া
৫) হাঁপানি/শ্বাসকষ্ট/এজমা
৬) যেকোন ধরণের এলার্জি
৭) কোমরে ব্যাথা
৮) পিঠে ব্যাথা
৯) ঘাড়ে ব্যাথা
১০) মাথা ব্যাথা
১১) পেটে ব্যাথা
১২) হাটুতে ব্যাথা
১৩) হাতে ব্যাথা
১৪) কার্পাল টানেল সিন্ড্রম
১৫) লাম্বার স্পন্ডাইলসিস
১৬) সার্ভাইকাল স্পন্ডাইলসিস
১৭) গাউট
১৮) একজিমা
১৯) Arthritis
২০) এক্সাইটি/ডিপ্রেশান/ফোবিয়া
২১) গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা
২২) টাক সমস্যা/ চুল পড়ে যাওয়া
২৩) একজিমা
২৪) সোরিয়াসিস
২৫) ডায়বেটিস
২৬) ডায়বেটিক ফুট
২৭) ভ্যারিকস ভেইন
২৮) অবসাদ/দূর্বলতা
২৯) পচন রোগ/গ্যাংরিন
৩০) এ্যাবসেস
৩১) হার্পিস জোস্টার
৩২) IBS
৩৩) মাসিকের ব্যাথা
৩৪) PCOS
৩৫) ওভারিয়ান সিস্ট
৩৬) স্থুলতা/মেদ
৩৭) পেশিতে ব্যাথা/ফাইব্রোমায়েলজিয়া
৩৮) মাইগ্রেন
৩৯) নতুন/বহুদিনের পুরনো কাশি
৪০) হাড় ক্ষয়
৪১) বন্ধ্যাত্ব/দ্রুত বীর্যপাত/
৪২) বদ হজম
৪৩) সায়াটিকা
৪৪) প্রস্টেটিক এনলার্জমেন্ট
৪৫) ঠান্ডা/শর্দি/কাশি
৪৬) ভিটিলিগো
৪৭) সাইনুসাইটিজ
৪৮) রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিজ
৪৯) হাইপো/হাইপার থাইরয়েড
৫০) অনিদ্রা
এই তালিকাতে শুধুমাত্র কমন রোগগুলোই যুক্ত করা হয়েছে। আপনি যদি এমন কোন রোগের জন্য করাতে চান যা এখানে নেই, অবশ্যই আমাদের ডাক্তারের সাথে কথা বলে নিতে হবে। তাহলে অন্তত বুঝতে পারবেন আদৌ কেমন কাজ করে এবং কতটুকু ফল এক্সপেক্ট করা উচিৎ। ডাক্তারের সাথে ভার্চুয়াল কন্সাল্টেশানের জন্য নক করুন আমাদের হোয়াটসএপে।
আপনার স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য চলে আসুন আমাদের চেম্বারে। ঔষধ ও কাপিং এর কম্বিনেশান, হতে পারে আপনার স্বাস্থ্য সমস্যার পার্ফেক্ট সলিউশান।
● হযরত জাবির রাঃ থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হিজামায় শেফা রয়েছে। [ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫]
● হযরত আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, হযরত জিব্রাঈল (আ:) আমাকে জানিয়েছেন যে, মানুষ চিকিৎসার জন্য যতসব উপায় অবলম্বন করে, তার মধ্যে হিজামাই হলো সর্বোত্তম। [ আল- হাকিম, হাদীছ নম্বর: ৭৪৭০]
● ইবনে আব্বাস (রাঃ) এর সূত্রে নবী করীম (সা:) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রোগমুক্তি তিনটি জিনিসের মধ্যে নিহিত। হিজামা লাগানো, মধু পান করা এবং আগুন দিয়ে গরম দাগ দেয়ার মধ্যে। তবে আমি উম্মাতকে আগুন দিয়ে গরম দাগ দিতে নিষেধ করি। [বুখারী শরীফ, হাদীছ নম্বর: ৫৬৮১]
● হযরত আনাস (রা) থেকে বর্ণিতঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামার সাহায্য নাও। কারণ, কারো রক্তচাপ বৃদ্ধি পেলে তার মৃত্যু হতে পারে। [আল-হাকিম, হাদীছ নম্বর : ৭৪৮২]
● ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মিরাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের নিকট দিয়ে অতিক্রম করেন তারা বলেন, আপনি অবশ্যই হিজামা করাবেন। [ তিরমিযী শরীফ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৬২)
● জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।
[নাসায়ী শরীফ, হাদীছ নম্বর: ২৮৫২]
● ইবনে মাসউদ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, মিরাজের রাত সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন যে, এই রাতে ফিরিশতাদের যে দলের সম্মুখ দিয়ে তিনি যাচ্ছিলেন তারা বলেছেন, আপনার উম্মাতকে হিজামার নির্দেশ দিন। [ ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বরঃ ৩৪৭৯]
● আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইহরাম অবস্থায় আধ কপালির (মাইগ্রেন জনিত মাথা ব্যথা) কারণে তাঁর মাথায় হিজামা লাগান [ বুখারী, হাদীছ নম্বর: ৫৭০১]
● ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সিয়াম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। [ বুখারী, হাদীছ নম্বর: ৫৬৯৪]
● সালমা (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, যখন কেউ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে এসে মাথাব্যথার কথা বলত, তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন। [ আবু দাউদ, হাদীছ নম্বর: ৩৮৫৮]
● ইবনে ওমর (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, খালি পেটে হিজামা লাগানো উত্তম। এতে শিক্ষা ও বরকত রয়েছে। এতে জ্ঞান এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় । [ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭]
● আব্দুল্লাহ বিন আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন যে, এক ইহুদী মহিলা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? মহিলা উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসূল হও, তবে আল্লাহ তোমাকে জানিয়ে দিবেন। আর তুমি যদি রাসূল না হও, তবে আমি মানুষকে তোমার থেকে নিরাপদ রাখব। যখন আল্লাহর রাসূল (সঃ) এর যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন, তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন। একদা ইহরাম অবস্থায় তিনি ভ্রমণে বের হলেন এবং ঐ একই যন্ত্রণা বোধ করলেন, তখন তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন। [মুসনাদে আহমদ, হাদীছ নম্বর: ১/৩০৫]
● আমর বিন আমির (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আনাস (রাঃ) -কে বলতে শুনেছি যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিজামা লাগাতেন এবং কোন লোকের পারিশ্রমিক কম দিতেন না। [ বুখারী, হাদীছ নম্বর: ২২৮০]
হিজামা করার স্থানসমূহ
● আনাস বিন মালিক (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিন স্থানে, ঘাড়ের দুটি রগে এবং কাঁধে হিজামা করিয়েছেন। [ আবু দাউদ, হাদীছ নম্বর: ৩৮৬০, ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৪]
● আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর মাথায় হিজামা লাগিয়েছিলেন। [ বুখারী, হাদীছ নম্বর: ৫৫৯৯]
● আবু কাবশাহ আনমারী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসা মাথার মাঝখানে এবং দুই কাঁধের মাঝে হিজামা করতেন এবং বলতেন, যে ব্যক্তি নিজ শরীরের এই হিজামা করাবে, সে তার কোন রোগের চিকিৎসা না করালেও কোন ক্ষতি হবে না। [ আবুদাউদ, হাদীছ নম্বর: ৩৮৫৯, ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৪]
● জাবির (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হাড় মচকে গেলে তিনি এর জন্য হিজামা করান। [ আবু দাউদ, হাদীছ নম্বর: ৩৮৬৩; ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৫]
● আনাস বিন মালিক (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যথার কারণে ইহরাম অবস্থায় তাঁর পায়ের উপরিভাগে হিজামা করিয়েছেন। [ আবু দাউদ, হাদীছ নম্বর: ১৮৩৭]
● ইবনুল কাইয়্যিম (রহঃ) বলেছেন, দাঁতে, মুখে এবং গলায় ব্যথা হলে থুতনির নীচে হিজামা লাগালে উপকার পাওয়া যায়, যদি তা সঠিক সময়ে করা হয়। এটা মাথা ও চোয়াল শোধন করে।
● ইবনে ওমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, বাসি মুখে হিজামা লাগালে তাতে নিরাময় ও বরকত লাভ হয় এবং জ্ঞান ও সৃস্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়। [ ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭; হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৮]
● হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, কেউ হিজামা করতে চাইলে সে যেন আরবী মাসের ১৭, ১৯ কিংবা ২১ তম দিনকে নির্বাচিত করে। রক্তচাপের কারণে যেন তোমাদের কারো মৃত্যু না হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখবে”। [ সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৬]
● আনাস ইবনে মালিক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কাঁধের দুপার্শ্বে এবং কাঁধের মধ্যবর্তী স্থানে হিজামা লাগাতেন এবং তিনি ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখে হিজামা লাগাতেন। [ শারহুস সুন্নাহ হা/৩২৩৪; সহীহ তারগীব ওয়াত তারহীব, হা/ ৩৪৬৪; মিশকাত হা/৪৫৪৬]
● ইবনু ওমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম- কে বলতে শুনেছি, আল্লাহর বরকত লাভের আশায় তোমরা বৃহস্পতিবার হিজামা করাও এবং বুধ, শুক্র, শনি ও রবিবার বেছে নেওয়া থেকে বিরত থাক। আর সোম ও মঙ্গলবারে হিজামা করাও। [ ইবনে মাজাহ, হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৭; হাদীছ নম্বর: ৩৪৮৮]
মাথায় হিজামা
মাথা ব্যথায়ঃ
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ননা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন ইহরাম অবস্থায়, তখন একগুঁয়ে মাথা ব্যাথার জন্য হিজামা করিয়েছেন।
(বুখারী, হাদীছ নম্বর: ৫৭০১)
হযরত সালমা (রাঃ) বর্ননা করেছেন, যখন কেউ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এসে মাথা ব্যথার কথা বলত, তিনি তাদের হিজামা লাগানোর কথা বলতেন। (সুনানে আবি দাউদ, হাদীছ নম্বর: ৩৮৫৮)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মাথায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।
(বুখারী, হাদীছ নম্বর: ৫৬৯৯)
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) বর্ননা করেছেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাঁর মাথায় হিজামা লাগাতেন এবং ইহাকে বলতেন (মাথার উপরের স্থান) উমমুখীত। (সহীহ আল-জামি, হাদীছ নম্বর: ৪৮০৪)।
আমাদের সেশানগুলো যেমন হয়:
১) আপনি কবে আসবেন- সেই দিনক্ষন ঠিক করে আমাদের ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট নিয়ে নিন
২) এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য সরাসরি কল/হোয়াটসএপ করতে পারেন এই নাম্বারে 01775565572। অথবা, ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমেই।
৩) এপয়েন্টমেন্ট এর জন্য আপনাকে নাম, বয়স, উদ্দেশ্য/রোগের নাম ও ঠিকানা জানাতে হবে।
৪) নির্ধারণ দিনে নির্ধারিত সময়ে ২-৩ ঘন্টা খালি পেটে থাকা অবস্থাতেই চলে আসবেন আমাদের চেম্বারে।
৫) আপনার জন্য নির্ধারিত দেড় ঘন্টার স্লটের ২টি অংশ। প্রথমে আপনাকে আমাদের ডাক্তার প্রথমে কন্সাল্টেশান করবেন যেখানে আপনার পূর্ণ অবস্থা জেনে আপনার ট্রিটমেন্ট ও কাপিং প্ল্যান করবেন। এরপরের অংশ হচ্ছে কাপিং। এসময় আমাদের ডাক্তারই আপনাকে কাপিং করবেন এবং সব শেষে প্রয়োজনীয় ঔষধ লিখে দিবেন।
আমাদের সেবা ও প্রাইস
Package 1: সুন্নাহ কাপিং: ২৫০০৳
Package 2 Disease Cupping:
– ১২ কাপ: ৩০০০৳
– ১৬ কাপ: ৩৫০০৳
– ২০ কাপ: ৪০০০৳
– ২৫ কাপ: ৪৫০০৳
– ৩০ কাপ: ৫০০০৳
– ৩৫ কাপ: ৫৫০০৳
– এর বেশি হলে প্রতি কাপে ১০০টাকা করে চার্জ ধরা হবে।
নির্দিষ্ট সমস্যার জন্য ডিজিজ কাপিং করা হয়। ডিজিজ কাপের পয়েন্টগুলো নির্ধারিত হয় ডিজিজ অনুযায়ী। ডাক্তারের সাথে কন্সাল্ট করার সময় সেটা নির্ধারন করা হয়। কাপ সংখ্যা ১২ থেকে ৩৫ পর্যন্ত হতে পারে।
সুন্নাহ কাপিং সাধারণত ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে করা হয়। রসূল স: যেসব পয়েন্টে করেছেন বলে হাদিসে এসেছে, তেমন ৯টা পয়েন্ট ও সাইন্টিফিক্যালি সিগ্নিফিকেন্ট আরও ৩টা ফিক্সড পয়েন্টে এটা করা হয়।
সুন্নাহ পয়েন্ট: ২টা মাথায়। ২টা ঘাড়ে। ১টা পিঠে। ২টা কুচকিতে। ২টা পায়ের পাতায়। এর সাথে আরও ২টা সায়েন্টিফিক্যালি ইম্পর্ট্যান্ট পয়েন্ট। এই মিলে ১১টা পয়েন্ট।
মানব সভ্যতার ইতিহাস যত পুরানো, কাপিং থেরাপির ইতিহাসও মোটামোটি ততটাই। সেই আদি মিশরের সভ্যতা থেকে শুরু করে, গ্রীক সভ্যতা, #chinesemedicine, রোমান সভ্যতা, আরব ও #IslamicMedicine কোথায় নেই এই কাপিং এর কথা? যুগের সাথে পরিবর্তন অনেক হয়েছে ঠিকই। কিন্তু, মূলনীতিটা একই আছে।
হালের Dwayne The Rock Johnson, কিংবা মাইকেল ফেলেপ্স থেকে শুরু করে জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ পর্যন্ত অনেকেই নিচ্ছেন কাপিং থেরাপি। সেই বিবেচনায় এর এখন বেশ জনপ্রিয়তাও আছে।
কিন্তু, এত মানুষ কেন এটা করে থাকেন?
একেকজন একেক কারণে করে থাকেন। এথলেটরা করে থাকেন এক্সারসাইজ রিলেটেড বডিলি #Pain থেকে মুক্তি পেতে। কারো জন্য এটা #jointpain বা, মাথা ব্যাথার ঔষধ। কেউ করেন #Islamic কারণে। কারো কাছে এটা সর্বরোগের ঔষধ। আর কেউ #relaxation বা, নিছক কৌতুহলি হয়েই করে থাকেন।
Doctor’s Cupping Corner কেন আলাদা?
*আমাদের এখানে কাপিং করবেন একজন এমবিবিএস ডাক্তার।
*যখন কোন রোগের জন্য আমাদের এখানে কাপিং করার মানে হচ্ছে= একজন ডাক্তারের কন্সাল্টেশান+ #cuppingtherapy
*কাপিং থেরাপি একটা মাইনর সার্জিকাল প্রসিডিউর। যা একজন ডাক্তারেরই করা উচিৎ।
*কাপিং এর সময় সিনকোপাল এট্যাক সহ বেশ কিছু পরিস্থিতির উদ্ভব হতে পারে। যা ম্যানেজ করার মত জ্ঞান একজন ডাক্তারেরই রয়েছে।
* স্কিনের এনাটমি ও এর ম্যাকানিজম নিয়ে সম্যক ধারণা একজন ডাক্তারেরই রয়েছে।
* কাপিং থেরাপির পরে আপনার ঔষধের প্রয়োজন হতে পারে। ঔষধ লেখার কাজটাও কিন্তু একজন ডাক্তারের।
কাপিং থেরাপি কি বিজ্ঞান সম্মত নাকি এটা সিউডোসায়েন্স?
যারা রিলেজিয়াস কারণে কাপিং করাতে আসেন তাদেরকে এতটুকু বলাই যথেষ্ট যে, নাবী (স) এটাকে সকল রোগের চিকিৎসা বলেছেন। আবার যারা সায়েন্টিফিক বেসিস খোঁজেন তাদের জন্য উত্তর করাটা একটু চ্যালেঞ্জিং। কারণ, এই ব্যাপারে যে ভুরিভুরি রিসার্চ হয়েছে এমন নয়। তবে যেসব রিসার্চ হয়েছে তাদের মধ্যে অনেক পজেটিভ রেজাল্ট আছে। তবে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে কাপিং থেরাপি নিয়ে রিসার্চের পরিমাণ নিতান্তই সামান্য। সেই বিবেচনায় এটা সিউডোসায়েন্স বলাটা মোটেই জাস্টিফাইড নয়। আমাদের কাজের একটা অন্যতম লক্ষ্য, এই জায়গাটা নিয়ে মান সম্মত রিসার্চ করা।
মেডিকেল ও নন মেডিকেল অনেকেই কাপিং থেরাপি নিয়ে কাজ করে থাকেন। কিন্তু, আপনার প্রায়োরিটি যদি হয়,
একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কন্সাল্টেশানের আন্ডারে, একজন #doctor দ্বারাই থেরাপিটি নিতে চান, তবে, ডক্টর্স কাপিং কর্ণার হওয়া উচিৎ আপনার একমাত্র পছন্দ।
আপনার সমস্যার জন্য কাপিং কি আদৌ কার্যকর হবে? কত সেশান লাগবে? খরচ কেমন আসবে? ট্রিটমেন্ট প্ল্যানটা কেমন হবে? আগে কি এর জন্য কাপিং করা হয়েছিল? ফলাফল কেমন পেয়েছি আমরা?
আপনার স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে আছে নানা প্রশ্ন। এই প্রশ্নের উত্তরই করি আমরা কন্সাল্টেশান সেশানে। এখানে আপনার যাবতীয় মেডিকেল রিপোর্ট নিয়ে একজন ডাক্তার আপনার সাথে বসবেন এবং আপনার রোগের ব্যাপারে বিষদ পর্যালোচনা শেষে আপনাকে একটা ট্রিটমেন্ট প্ল্যান দিবেন। সাধারণত প্রতিটা রেগুলার সেশানের আগেই আমরা এই কাজটা করে থাকি। যেটার জন্য আলাদা করে কোন ফি দিতে হয় না। তবে, অনেকেই চান আলাদা করে আগে এসে এই ব্যাপারগুলা নিয়ে কথা বলতে। সেক্ষেত্রে কন্সাল্টেশান সেশানের জন্য আপনাকে পেমেন্ট করতে হবে ৫০০টাকা।
মাইনর কেইসে আমরা অনলাইনেই কন্সাল্টেশান করে থাকি। হোয়াটস এপের মাধ্যমে এই সেশানটা হয়ে থাকে। যখনই আসেন, এপয়েন্টমেন্ট নিয়েই আসতে হবে।
Cupping এর যে পদ্ধতি আমরা ফলো করি, তাতে শুরুতেই অপারেটিং ফিল্ড অবশ হয়ে যায় কোন ধরণের এনেস্থেশিয়া ছাড়াই।
এর মানে এই না যে কোন ব্যাথাই পাওয়া যায় না। তবে এটা যতটা না ব্যাথা, তার চেয়ে বেশি হচ্ছে অনুভূতি।
আমাদের পেসেন্টদের মধ্যে করা সার্ভে অনুসারে পেইন স্কেলে, ১০ যদি সর্বোচ্চ ব্যথা হয়, তবে কাপিং এর ব্যাথার মাত্রা হচ্ছে ১০ এ ৩। অনেকটা পিঠে কলম দিয়ে খোচা দেয়ার সমান।
কাপিং করার শেষের দিকে পানির বিন্দুর মত এরকম সিরাম জমা হয়। রক্তজমার পর জলীয় অংশই হল সিরাম।
আমাদের দেহের যেসব পদার্থ গুলো রোগ তৈরী করে কিংবা, রোগের কারণে তৈরী হয় সেগুলোকে CPS (causative pathological substance) বলে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এগুলো কোষের চারপাশের তরল পদার্থ এবং রক্তের জলীয় অংশে মিশে থাকে।
বিভিন্ন রোগের ক্ষেত্রে রক্তের ক্ষতিকারক পদার্থ (যেমন,নাইট্রেজেনাস পদার্থ) আর CPS (যেমন, থ্যালাসেমিয়ার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত আয়রন,ফেরিটিন,ভাংগা লোহিত রক্তকনিকা) চামড়ার নিচে জমা হয়। এ ছাড়াও প্রতিনিয়ত আমাদের শরীরে ফ্রি রেডিকেলস,বিভিন্ন মেটাল যেমন লেড,মার্কারি, বিভিন্ন নক্সিয়াস সাবস্টেন্স CO2,SO2 তৈরি হচ্ছে এবং ইন্টারইস্টিশিয়াল ফ্লুইডে মিশে যাচ্ছে।
কাপিং এর সময় যে সাকশান প্রেশার(-১৫০ থেকে -৪২০ mmHg) তৈরি করা হয়, তার কারণে চামড়ার নিচের রক্তনালীর ক্ষুদ্র ছিদ্র দিয়ে এই পদার্থগুলো বেরিয়ে আসে। এছাড়াও আমাদের লিম্ফেটিক্স সিস্টেম ক্ষতিকর পদার্থ আর জীবাণু বহন করে যার অবস্থানও চামড়ার নিচে। কাপিং এ যে স্ক্রাচ করা হয় তার গভীরতা চামড়ার ডার্মএপিডার্মাল লেয়ার পর্যন্ত। অর্থ্যাৎ খুবই সুক্ষ! তাই এই লেয়ার পর্যন্ত স্ক্রাচ করলে বডির Toxinগুলো ফিল্টারিং করে অনেকাংশে রিমুভ করা পসিবল।
আমরা সাধারনত রুগীদের কাপিং করার পূর্বে কমপক্ষে ২-৩ ঘণ্টা খালি পেটে থাকার কথা বলি।
কারণ, যখন আপনি খাবার খাবেন, আপনার পেট ভরা থাকবে, তখন শরীরের রক্ত প্রবাহ পাকস্থলীর দিকে বেশি হবে খাবার হজমের জন্যে। শরীরের বাইরের দিকে রক্ত প্রবাহ তখন স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে। এজন্যে ভরা পেটে কাপিং করলে শরীরের চামড়ায় ক্ষুদ্র স্ক্র্যাচ এর মাধ্যমে টক্সিন ও pathogen বের হয়ে আসা বাধাগ্রস্থ হবে। চামড়ায় রক্ত সঞ্চালন কম থাকায় রক্ত কম কম পরিশোধন হবে।
আমরা ডাক্তাররা খালি পেটে রক্তে গ্লুকোজ ও চর্বির পরিমাণ নির্ধারণ করার জন্যে টেস্ট করতে বলি ঠিক এই একই কারণে।
তাই আপনি যখন পেট খালি অবস্থায় কাপিং করবেন, তখন আপনার কাপিংএর কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে।
আমাদের সেশানগুলো সাধারণত দেড় ঘণ্টার হয়ে থাকে।
এর মধ্যে প্রথমে ১৫ মিনিটের কন্সাল্টেশান থাকে। যেখানে ডাক্তার রোগীর বিস্তারিত শুনে ট্রিটমেন্ট প্ল্যান করে থাকেন। সাথে প্রয়োজনীয় উপদেশ ও ঔষধ প্রেস্ক্রাইব করে থাকেন। তবে ক্ষেত্র বিশেষে ৪৫ মিনিট থেকে ২ ঘন্টা পর্যন্তও লাগতে পারে। সময় নির্ভর করে কাপ সংখ্যার উপর।
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
আমাদের চিকিৎসায় হবে পুরোপুরি সমাধান
কল: ০১৭৭৫৬৫৫৭২
5 / 5
আমার চুলকানির সমস্যা ছিলো। ডাঃ সুলতান স্যার আমাকে দেখে টেস্ট দেয়।খাওয়ার জন্য ওষুধ দেয়। এক সপ্তাহের মধ্যে আমার চুলকানি কমা শুরু করে। আলহামদুলিল্লাহ এখন অনেক ভালো আছি।আমি দুটি কাপিং সেশন করাই ডাঃ সুলতান স্যার এর দ্বারা।
5 / 5
প্রথম সেশানের পরে খুব উপকার পেয়েছি। কনুই, হাটু, কোমর ও গোড়ালির ব্যথা ৮০% কমে গিয়েছে। LDL এবং TG কোলেস্টেরলও কমে এসেছে, ঘুম ভালো হচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ
5 / 5
আমি ৩টা সেশন নিয়েছি।আমার ব্যাক পেইন কমছে। আমরা টেনশন বাড়লে মাথার চুল তুলে ফেলতাম যেটাকে বলে হেয়ার পুলিং ডিসঅর্ডার, সেটাও ৯৫% কমে গেছে। আর মাইগ্রেনের ব্যাথা খুবই কম হয় এখন।
5 / 5
সমস্যা আগের থেকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রনে এসেছে।পেটের সমস্যাও বেশ সিগ্নিফিকেন্টলি কমে এসেছে। খুব কষ্ট পাচ্ছিলাম। কষ্টটা অনেকটাই কমে এসেছে আলহামদুলিল্লাহ।
5 / 5
ডাক্তার হিসেবে মনে করি, যারা postcovid complications এ ভুগছেন, তারা ঔষধ ও ফিজিওথেরাপি র সাথে কাপিংটাকে একটা অপশান হিসেবে অবশ্যই কন্সিডার করা উচিৎ। এটা বেশ উপকার দেখাচ্ছে। আমি উপকার পেয়েছি।
5 / 5
প্রথম সেশানের পরে খুব উপকার পেয়েছি। কনুই, হাটু, কোমর ও গোড়ালির ব্যথা ৮০% কমে গিয়েছে। TG কোলেস্টেরলও কমে এসেছে, ঘুম ভালো হচ্ছে, আলহামদুলিল্লাহ
5 / 5
যখন কাপিং করি সেদিন থেকেই কাশির সমস্যা কমে গেলো। আমি নিজেই এত তাড়াতাড়ি রেজাল্ট আশা করিনি। আর পরদিন থেকে কাশি আলহামদুলিল্লাহ একদম টেরই পাইনি।
কাপিং এর সার্জারির কথা শুনে অনেকেই ঘাবড়ে যান। সেশান কনফার্ম করেন এবং পরে বিভিন্ন জায়গায় ভিডিও দেখে সেশান ক্যান্সেল করেন। কারণ, তাদের ধারনা এই যে, কাপিং এ অনেক ব্যাথা। আসলে কোন একটা সার্জারি করার আগে যদি সেই সার্জারী ভিডিও দেখেন, তাহলে অবশ্যই আপনি ভয় পেয়ে যাবেন এবং সেটা আর করতে চাইবেন না। কারণ, সার্জারি জিনিসটা দেখতেই আপনার ভয়াবহ লাগবে। অথচ এটা করাটা মোটেই তেমন নয়। তাই আমরা খুব শক্তভাবে রিকমেন্ড করি, কেউ যেন কাপিং এর ব্যাপারে আইডিয়া নেয়ার জন্য কাপিং এর ভিডিও না দেখেন। কারণ, সবার আসলেই সেই মানসিক শক্তিটা নেই। প্রথম নেগেটিভ সাকশানেই স্কিন লিফট আপ হয়। যার মাধ্যমে নিচে থাকা সেন্সরি নার্ভ রিসিপ্টরগুলো কানেকশান হারায়। ফলে জায়গাটা প্রায় অবশ হয়ে যায়। এর পরে সার্জারী করা হলে তেমন কিছুই টের পাওয়া যায় না। সর্বোচ্চ অনুভূতি হতে পারে এমন- যখন পিঠে কলম দিয়ে কিছু লেখা হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় স্কিনের এনাটমির ব্যাপারে ধারনা নেই এমন কারো কাছে কাপিং করানো হয়। এইসব ক্ষেত্রে তারা বেশ ব্যাথার কমপ্লেইন করেন। কিন্তু, আমাদের এখানে আমরা যেহেতু সবাই ডাক্তার, অন্তত, পেইন নিয়ে কমপ্লেইন করার সুযোগ আমাদের এখানে থাকছে না।
মোটা দাগে বলা যায় প্রায় সব রোগের জন্যেই কাপিং করা যায়। ইনফ্যাক্ট যাদের কোন রোগ নেই, তারাও #Detoxification এর জন্য কাপিং করতে পারবেন। শরীরকে ঝরঝরে ও রোগমুক্ত রাখতে নিয়মিত কাপিং খুব ভালো ফল দেয়।
-প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থা কিংবা প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞান এটাকে বাতিল, অকার্যকর বা ক্ষতিকর বলে না, বরং সমর্থন করে। প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থার সহযোগী হিসেবে এই চিকিৎসা গ্রহণ করা যায়। তাছাড়া Cuppingকে একক চিকিৎসা হিসেবেও গ্রহণ করা যায়।
আমাদের অভিজ্ঞতায় যারা চিকিৎসা চালিয়ে গিয়েছেন তারা সবাই উপকৃত হয়েছেন। শুধু তাই নয়, এর মাধ্যমে যে রোগীরা উল্লেখযোগ্যভাবে উপকৃত হয়েছেন তা বিভিন্ন রিসার্চেও উঠে এসজয়ায়?
সাধারণত প্রতি সেশানের জন্য ১ -২ ঘণ্টার মত সময় লাগতে পারে। নির্ভর করে আপনার জন্য কয়টা কাপ লাগছে তার উপর।
কাপিং এর তেমন কোন সাইড ইফেক্ট আসলে নেই। ছোট খাটো সাইড ইফেক্টের মধ্যে স্কিন ব্রুইসিং/ব্লিস্টারিং হতে পারে- যেটা ৭-১০ দিনের মধ্যেই একেবারে নরমাল হয়ে যায়।
আমাদের female পেসেন্টদের কাপিং Female Doctor রাই করে থাকেন। Male পেসেন্টের জন্য Male Doctor. পরিপূর্ণভাবে প্রাইভেসি মেনেই সেশান কন্ডাক্ট করা হয়।
জ্বী। আমাদের নাম্বারে কল দিলে স্লট বুক করে তারপরেই আসতে হয়।
আপনি যদি কাপিং এর ব্যাপারে কন্সিডার করেন একজন ডাক্তারই আপনার সেশানটা কন্ডাক্ট করবেন, তবে Doctor's Cupping Corner ই হওয়া উচিৎ আপনার পছন্দের জায়গা।